সামনে যা পেলাম তাই পে’টে চালান করে দিলাম, এমন মনোভাব থেকে বের হয়ে এসেছে বেশিরভাগ না’রী। এখন তারা নিজে’র শ’রীর স’স্পর্কে অনেক বেশি সচে’তন। খাওয়াদাওয়া থেকে শ’রীরচর্চা সবটাই করেন মেপে। কোন খাবারটি কীভাবে ও কতটুকু খেলে শ’রীর ঠিক থাকবে, সেদিকে থাকে তীক্ষ্ণ নজর।
নিজে’রা তো বটেই, তারা চান তাদের প্রে’মিক বা স্বা’মীও যেন খাবার এবং নিজে’র শ’রীর নিয়ে একটু সচে’তন হয়। সবাই এখন বাহ্যিক আক’র্ষণে বিশ্বা’সী।
বিয়ে
নিজেকে সু’ন্দরী প্রমাণের জন্য কত রকম প্রচেষ্টা করে নিজেকে ঝরঝরে রাখে। কারণ সুন্দর ছিপছিপে ফিগা’র, লম্বা এবং ফর্সা ছাড়া তাকে যেন ঠিক সু’ন্দরী বলা যায় না- এমনই মনোভাব তৈরি করেছে সমাজ। পাত্র-পাত্রী বিভাগের বিজ্ঞাপনেই তা স্পষ্ট। স’ম্প্রতি গবে’ষণা কিন্তু উল্টো কথা বলছে।
গবেষকরা জা’নাচ্ছেন, কোনো পুরু’ষ জীবনে সু’খী হতে চাইলে অবশ্যই তার মো’টা মে’য়ে বিয়ে করা উচিত। কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, স্বভাবের দিক দিয়ে মো’টারা অনেকটা চুপ’চা’প হন। কারোর স’ঙ্গে ব’ন্ধুত্ব গড়ে তুলতেও সময় নেন।
স্লিম মে’য়েদের তুলনায় মো’টা মে’য়েরা স্বা’মীদের অনেক অনেক ভালো রাখেন। শুধু তাই নয়, স্বা’মীর চাহি’দা-প্রয়োজনও দ্রু’ত বুঝতে পারেন। পাত্রী চেয়ে বিজ্ঞাপন দেওয়ার আগে কথাটা মনে রাখবেন।