১. বোঝার চেষ্টা করুন, অন্যরা যা পারে, সেটা পারাটা আদৌ দরকার কিনা?
২. অন্যর সাথে নিজেকে তুলনা করা বন্ধ করে গতকালকের আপনার’র সাথে আজকের আপনি’কে তুলনা করতে পারেন।
*** গাইড বইয়ের প্রশ্নগুলি যত বেশি সম্ভব, সমাধান করে ফেলুন। যত বেশি প্রশ্ন সমাধান করবেন, প্রস্তুতি ততই ভাল হবে। মডেল টেস্টের ২-৩ টা বই সংগ্রহ করে প্রতিদিন অন্তত ২-৩টি মডেল টেস্ট দিতে পারেন।
মডেল টেস্টগুলোতে একটু কম নম্বর পেলেও মন খারাপ করার দরকার নেই৷ আপনি কী জানেন, তার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হল, আপনি যা জানেন তা কতটা কাজে লাগাতে পারছেন৷ ভাল প্রস্তুতি নেয়ার চাইতে ভাল পরীক্ষা দেয়াটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
*** কোচিংয়ে কিংবা এদিকওদিক দৌড়াদৌড়ি না করে বাসায় বসে অনেক সময় দিয়ে পড়াশোনা করুন। দিনে অন্তত ১৫-১৬ ঘণ্টা পড়াশোনা করতে পারেন। সকল ঘুম, বিশ্রাম আর ঘোরাঘুরি হবে বিসিএস ক্যাডার হওয়ার পরে, এটা সংকল্প করতে পারেন।
*** ব্লাইন্ড গ্যেসিং করে করে সব প্রশ্নের উত্তর করতে যাবেন না ভুলেও, তবে কিছুটা ইন্টেলেকচুয়াল গ্যেসিং করলে কোনও দোষ নেই৷ ৬টা প্রশ্ন ছেড়ে জিরো পাওয়ার চাইতে ৩টা কারেক্ট করে ১.৫ পাওয়া অনেক ভালো৷ ভুল করুন বুদ্ধি খাটিয়ে৷ সফলভাবে ব্যর্থ হওয়াটাও কিন্তু মস্ত বড়ো একটা শিল্প৷
*** Competitive exam গুলোতে ভাল করার ক্ষেত্রে প্রস্তুতির চাইতে আত্মবিশ্বাস বেশি কাজে লাগে৷ I’m the best এই ভাবটা পরিক্ষার হলে ধরে রাখুন৷ এটা ম্যাজিক এর মতো কাজ করে!